স্থবির ক্রীড়াঙ্গন, সাংবাদিকদের জন্যও বড় চ্যালেঞ্জ

রোকুনুজ্জামান সেলিম রোকুনুজ্জামান সেলিম প্রকাশিত: ০৬:১৬ পিএম, ২০ মার্চ ২০২০
স্থবির ক্রীড়াঙ্গন, সাংবাদিকদের জন্যও বড় চ্যালেঞ্জ

প্রাণঘাতি করোনাভাইরাস বিশ্বে মহামারী আকার ধারণ করেছে। স্থবির হয়ে পড়েছে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গন। বন্ধ হয়ে গেছে একের পর এক ক্রীড়া ইভেন্ট। ফুটবল, ক্রিকেট, টেনিস-সহ আন্তর্জাতিক সকল ক্রীড়াযজ্ঞ বন্ধ। করোনার প্রভাবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও বন্ধ হয়েছে সকল ক্রীড়া ইভেন্ট। ঘরোয়া কিংবা আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সূচি স্থগিত করা হয়েছে। বিশেষ করে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ক্রিকেট অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।

বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের ন্যায় বাংলাদেশের সকল খেলাধুলা বন্ধ হওয়ায় অন্যরকম চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন দেশের ক্রীড়া সাংবাদিকরাও। খেলাধুলা বন্ধ থাকায় সংবাদের সঙ্কট যেমন রয়েছে তেমনি সংবাদ মাধ্যমের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন সংবাদও তাদের তৈরি করতে হচ্ছে।

এছাড়া খেলাধুলা বন্ধ থাকায় বিভিন্ন ইভেন্টের পেছনে না ছুটায় ভিন্ন রকম সংবাদ তৈরি করতেও ক্রীড়া সাংবাদিকরা সুযোগ পাচ্ছেন বলেও মনে করা হচ্ছে। খেলাধুলা চালু থাকলে সময়ে অভাবে হয়তো সেগুলো করা হয়ে উঠতো না। তবে সব কিছুর পেছনে অন্যরকম একটা চ্যালেঞ্জ রয়েই যাচ্ছে। যা ইতিহাসে আর কখনো এ সময় আসেনি বলে মনে করছেন অনেক ক্রীড়া সাংবাদিক।

এ বিষয়ে কথা হয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগো নিউজের বিশেষ সংবাদদাতা ও জ্যেষ্ঠ ক্রীড়া সাংবাদিক আরিফুর রহমান বাবুর সঙ্গে। স্পোর্টসমেইল২৪.কমকে তিনি বলেন, ‘ঢাল নাই তলোয়ার নাই নিধিরাম সর্দার’ আমাদের অবস্থা হয়েছে ঠিক এ রকম। বাসায় আছি, অনেকে হয়তো ভাবছে, কাজ নেই খুব ভালো আছি। আসলে তা নয়, মাথার মধ্যে সবসময় একটা টেনশন কাজ করছে।

তিনি বলেন, অফিস থেকে তাড়া না থাকলেও পাঠকের কাছে আমাদের একটা জবাবদিহিতা রয়েছে। আর আমরা যারা চাকরির জন্য নয়, এটা আমাদের নেশা। এ সময়টা আমাদের জন্য বেশ কঠিন সময়। আমাদের জন্য যে কতটা কঠিন তা বিসিবি বস সেদিন বলে দিয়েছেন। তিনি তো বলেই দিলেন, পারতপক্ষে কেউ যেন বাহিরে না যাই, দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। এটা যে (কনোরা সমস্যা) কতদিন থাকবে আল্লাহ জানেন। খেলা নেই, মাঠের কোন নিউজ নেই। এছাড়া আরও একটা বড় সমস্যা হলো- অনলাইনে অনুসন্ধানীমূলক লেখা পাঠক পড়ে না।

জ্যেষ্ঠ এ ক্রীড়া সাংবাদিক জানান, এ সময়ে শুধুমাত্র ক্রীড়া সাংবাদিকদের জন্য চ্যালেঞ্জ তা নয়, পুরো ক্রিকেটের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। প্রতিটি খেলোয়াড়দের জন্যও অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সকল ইভেন্ট বন্ধ, ট্যুর সিডিউল অফ, বাংলাদেশের পাকিস্তান সফর স্থগিত। এগুলো ইভেন্ট আবার কবে শুরু হবে বলা যায় না। আইসিসির এফটিপি (ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রাম) পুরো এলোমেলো হয়ে যাবে। ক্রিকেটের জন্য এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ।

ক্রিকেটারদের চ্যালেঞ্জ নিয়ে তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়দের নিজস্ব জিমের ব্যবস্থা রয়েছে, মাঠ রয়েছে। তারা সেখানে অনুশীলনের মাধ্যমে নিজের ফিট রাখে। কিন্তু আমাদের দেশের তেমনটার ব্যবস্থা নেই। আমাদের দেশের ক্রিকেটাররা যদি ১৫ দিন বসে থাকে তাহলে তাদের ফর্মে ফিরতে একমাস সময় লাগবে। এ সময়টা তাদেরকে অবশ্যই অনুশীলনের মধ্যে থাকতে হবে।

একই বিষয়ে দৈনিক প্রথম আলোর ক্রীড়া বিভাগের প্রধান তারেক মাহমুদ স্পোর্টসমেইল২৪.কমকে বলেন, ক্রীড়া সাংবাদিকদের জন্য এটি চ্যালেঞ্জিং সময়। শুধু দেশের ক্রীড়া সাংবাদিক না, বিদেশেও একি অবস্থা। আমরা পত্রিকা খুললেই দেখছি যে, খেলা নেই কোথাও, খেলার কোন এক্টিভিটিস নেই, বড় বড় ইভেন্টগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, পিছিয়ে যাচ্ছে। অলিম্পিক হবে কি না, সেটি নিয়ে সংশয়। সব কিছু মিলিয়ে ক্রীড়াঙ্গনে করোনার প্রভাব খুব বেশি এবং আমরা এটি প্রতিদিন অনুভব করছি। সেদিক দিয়ে অবশ্যই এটি একটি সঙ্কট। কারণ, প্রতিদিন খেলা থাকে, অ্যাসাইনমেন্ট থাকে সেগুলো তারা (ক্রীড়া সাংবাদিক) করেন, সেগুলো এখন হচ্ছে না। তো, রিপোর্টাররা এখন কী করবেন- এটা একটা বিরাট প্রশ্ন। এবং ডেস্কের লোকজনও কি করবেন, প্রতিদিন সেই করোনার নিউজগুলোই আসছে।

তবে ক্রীড়া সাংবাদিকের এ চ্যালেঞ্জের মধ্যে ভিন্ন কিছু দেখছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের ক্রীড়া বিভাগের প্রধান তারেক মাহমুদ। বলেন, তবে এই ফাঁকা সময়ে ভালো কিছু লেখারও সময়। একজন সাংবাদিক অন্য সময়ে ব্যস্ত থাকেন, ইভেন্ট কাভার করতে হয়। ভালো ইন্টারভিউ করা, ফিচার লিখা- এগুলো তখন আসলে করা হয় না। কারণ, তাকে ব্যস্ত থাকতে হয়। আবার একটা নিউজ সময় নিয়ে করবে, অনুসন্ধান করবে, ইনভেস্টিগেশন রিপোর্টিং, গভীরে যাবে- এগুলো সে সময় হয় না। এ ধরনের নিউজ করতে ৩-৪ দিন বা এব সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগে। সে সময়টা একজন রিপোর্টার তখন পান না। এখন সেই সময়টা আছে, একজন রিপোর্টার চাইলে এখন ইনভেস্টিশন বা একটু গভীরে গিয়ে নিউজ করতে পারেন। স্পোর্টসে এ ধরনের জায়গাও আছে। ভালো ফিচার খেলা যেতে পারে, ইন্টারভিউ করা যেতে পারে, যেগুলো আমরা করি না। তবে এখন অনেক কিছু করার আছে।

তবে এসব বিষয়েও চ্যাল্ঞ্জে আছে বলে জানান তিনি। বলেন, এসব কাজের ক্ষেত্রে মুভ করতে হবে। আপনি যার সাথে কথা বলবেন তাকে পাবেন কি না। যাতায়াত ব্যবস্থা, নিজের স্বাস্থ্যের বিষয়- এসব ঝুঁকি আপনি নেবেন কি না। এসব বিষয়ে অফিস থেকে একজন রিপোর্টারের জন্য অপরচুনিটি দরকার।

বাংলা ট্রিবিউনের জ্যেষ্ঠ ক্রীড়া প্রতিবেদক রবিউল ইসলাম রবি বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে ক্রীড়াঙ্গনে আছি এমন পরিস্থির মুখে কখনোই পড়তে হয়নি। করোনাভাইরাসের প্রভাবে যেহেতু সমস্ত ক্রীড়া ইভেন্ট বন্ধ, সময়টা আমাদের জন্য যথেস্ট চ্যালেঞ্জেরই। আমি অনলাইনের সংবাদকর্মী হিসেবে খানিকটা সুবিধা পেলেও যারা প্রিন্ট মিডিয়াতে কাজ করছেন তাদের জন্য পাতা ভরানো বেশ কঠিন।

তিনি আরও বলেন, পরিস্থিত জটিল হওয়ার কারণে বিশেষ রিপোর্ট করাও কঠিন। বর্তমান কঠিন পরিস্থিতিতে অফিসগুলো সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। যা বাংলা ট্রিবিউনসহ কয়েকটি পত্রিকা করেছে। আমরা যারা অনলাইনে কাজ করছি, তারা এ মুহূর্তে সংবাদ সংগ্রহের জন্য মোবাইল ফোনের ওপর নির্ভর করছি। সবসময়ের মতো এ মুহূর্তে সাংবাদিকতা ভয়াবহ চ্যালেঞ্জের মুখেই। তবে প্রত্যাশা করব, করোনার ভয়াবহতা থেকে বিশ্ব দ্রুতই মুক্তি পাবে। আবারও সকল দেশের ক্রীড়াপ্রেমী, ক্রীড়াবিদসহ সাংবাদিকদের পদচারণায় মুখোরিত হবে বিশ্বের সবগুলো মাঠ।

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের জ্যেষ্ঠ ক্রীড়া প্রতিবেদক শান্ত মাহমুদ বলেন, যে পরিস্থিতি, তাতে এটাকে চ্যালেঞ্জিং সময়ই বলতে হবে। সব খেলাই বন্ধ হয়ে গেছে। এতে সংবাদ সংগ্রহের কাজটা কঠিন হয়েছে। কারণ, খেলা না থাকলে লেখার জন্য খুব বেশি বিষয়বস্তু থাকে না। তবে সময়টা শুধু আমাদের পেশার মানুষদের জন্যই নয়, সবার জন্যই চ্যালেঞ্জিং।

তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জিং হলেও কাজ তো চালিয়েই নিতে হবে। এ জাতীয় সময়ে মিডিয়ার বিশেষ ভূমিকা থাকে। সচেতনতা তৈরিতে সবসময়ই মিডিয়ার বড় ভূমিকা থাকে। তবে পেশাদার হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি করোনা নিয়ে সবাইকে সতর্কও থাকতে হবে।
sportsmail24
বার্তা সংস্থা ইউএনবির ক্রীড়া সাংবাদিক সাইফ হাসনাত বলেন, সময়টা আসলে কারো পক্ষেই নেই, শুধুমাত্র ক্রীড়া সাংবাদিকদের জন্য নয়। অন্যান্য বিটেও সমস্যা হচ্ছে। এ চ্যালেঞ্জটা একটি জাতীয় চ্যালেঞ্জ। ক্রীড়া সাংবাদিকতার বাইরেও যারা আছেন তাদের জন্যও চ্যালেঞ্জিং। করোনাভাইরাসের এ সংক্রামণ চলে যাওয়ার আগে পর্যন্ত সবার জন্যই খুব বাজে সময়।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমগুলোতে সবচেয়ে বেশি পাঠক আসে বা পাওয়া যায় খেলাধুলার সংবাদ থেকে। সুতরাং এখন সেখানে একটা সমস্যা তো হবেই। তবে এ চ্যালেঞ্জিং সময়ে যখন স্পোর্টস জার্নালিজমের কাজ নেই তখন আমি মনে করি, অফিস থেকে তাদের (ক্রীড়া সাংবাদিক) সাপোর্টটা দেওয়া হোক। বিশেষ করে অনলাইন সাংবাদিকদের বাসা থেকে কাজ করার সুবিধাটা দেওয়া হোক।

তিনি আরও বলেন, নিউজের ক্ষেত্রে আসলে ওভাবে চাপ নেই। আমি আমার অফিসের (ইউএনবি) কথা বলতে পারি, ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউএনবি)-এর পক্ষ থেকে ওভাবে কাজের চাপ আপাতত নেই। শুধুমাত্র এতটুকু বলা আছে যে, কোন আপডেট যদি আসে বা ক্রীড়া ক্ষেত্রে যদি কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয় বা অন্যকোন নিউজ যদি জানতে পারি তাহলে সেগুলো যেন কাভার করা হয়।

দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার ক্রীড়া প্রতিবেদক মোহাম্মদ জান-ই-আলম বলেন, এটা চিরন্তন সত্য যে খেলাধুলাই ক্রীড়া সাংবাদিকতার মূল চালিকা শক্তি ও প্রাণ। সেই খেলাধুলাই এখন বাংলাদেশে বন্ধ। সময়টা সত্যিই অকল্পনীয়, বড় চ্যালেঞ্জ ক্রীড়া সাংবাদিকদের জন্য। এ পরিস্থিতিতে ঘরে বসে অলস সময় কাটানো পাঠকের, দর্শকের চাহিদা পূরণ অনেকটা অসম্ভবই বলতে হবে। সত্যিই কঠিন, কঠিন সময়। বিশেষ করে জাতীয় দৈনিকের খেলার পাতা সংবাদে পরিপূর্ণ করাটা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।

তিনি আরও বলেন, আর কতদিন এ অবস্থা বিরাজমান থাকবে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে আমার বিশ্বাস ক্রীড়াবিদদের মতোই এ সময়ে লড়াই চালিয়ে যাবেন ক্রীড়া সাংবাদিকরা। নিজেদের প্রতিভার বিচ্ছুরণ ঘটিয়ে পরিস্থিতি মোকাবেলা করবেন এবং সগৌরবে টিকে থাকবেন। এবং প্রার্থনা থাকবে গোটা দুনিয়ার মতো ক্রীড়াঙ্গনও করোনার থাবা কাটিয়ে উঠুক, সচল হোক।

দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার ক্রীড়া প্রতিবেদক মামুন রশিদ বলেন, সাংবাদিকতা পেশাটা সবসময়ের জন্যই চ্যালেঞ্জিং। যারা এ মুহূর্তে করোনাভাইরাস সংক্রমণের নিউজ কাভার করছে তারা কিন্তু আরও বেশি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আছেন।

আর আমরা ক্রীড়া সাংবাদিকরা বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের যে প্রভাব প্রকট আকার ধারণ করেছে এবং সব ক্রীড়া ইভেন্ট স্থগিত হয়ে গেছে তাতে করে হয়তো আমাদের লেখালেখির সুযোগটা সীমিত হয়ে গেছে। তবে সৃজনশীল কিছু লেখার হয়তো এটাই সময়। নতুন নতুন আইডিয়া ক্রিয়েট করে নিজেদের ক্রিয়েটিভিটি দেখানোর।

তিনি আরও বলেন, তবে এখন যা (খেলা বন্ধ হওয়ায়) হয়েছে সেটাকে আমি বলব ক্রীড়া সাংবাদিকদের জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়টা কমেই গেছে। ইভেন্ট না থাকার কারণে ক্রীড়া সাংবাদিকদের স্টেডিয়ামে বা কোন প্রেস কনফারেন্সে যাওয়া লাগছে না। করোনাভাইরাস সংক্রমণ এড়ানোর জন্য বিশেষজ্ঞরা এভাবেই নিঃসঙ্গচারী হওয়ার নির্দেশনা দিচ্ছেন। যা এ সুযোগে আমরা অটোমেটিকভাবেই পাচ্ছি। সেক্ষেত্রে একটা সুবিধা হয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর নিউজ কালেকশনের সেন্স থেকে যে চ্যালেঞ্জ তা তো আগেই বললাম।

দৈনিক সংবাদের ক্রীড়া সাংবাদিক আরাফাত জোবায়ের বলেন, ভেরি চ্যালেঞ্জিং, স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গন ও ক্রীড়া সাংবাদিকতা সবচেয়ে কঠিন সময় পার করেছে। এর আগে বিভিন্ন সময় জাতীয় দুর্যোগ ও বিপর্যয়ে এতটা সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে পড়েনি ক্রীড়াঙ্গন।

তিনি বলেন, অন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ খেলা বন্ধ হওয়ায় সাংবাদিকেরা খুবই চ্যালেঞ্জে। তবে এ সময় ক্রীড়া সাংবাদিকরা একটু কম ব্যস্ত থাকবে। ফলে ক্রীড়া বিষয়ক পড়াশোনা করা উচিত এবং ক্রীড়া গবেষণা নিয়ে বাসায় থেকে লেখালেখি করতে পারবেন।


শেয়ার করুন :


আরও পড়ুন

দেশে ফিরে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন দেবাশীষসহ দুই টাইগার

দেশে ফিরে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন দেবাশীষসহ দুই টাইগার

দেশে সবধরনের ক্রিকেট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

দেশে সবধরনের ক্রিকেট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

ভাইরাস মোকাবেলায় বিসিবিতে সর্বোচ্চ সতর্কতা

ভাইরাস মোকাবেলায় বিসিবিতে সর্বোচ্চ সতর্কতা

দক্ষিণ আফ্রিকায় সবধরনের ক্রিকেট ম্যাচ স্থগিত

দক্ষিণ আফ্রিকায় সবধরনের ক্রিকেট ম্যাচ স্থগিত